বান্দরবান জেলার উপজেলা, দর্শনীয় স্থান ও জেলা সংক্রান্ত উপকারী কিছু তথ্য
নেত্রকোনা জেলার উপজেলা, দর্শনীয় স্থান এবং নেত্রকোনার আরও অনেক তথ্য
বান্দরবান পার্বত্য চট্টগ্রামের একটি অন্যতম জেলা। বান্দরবান পার্বত্য জেলায় অনেক ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর জনগন বসবাস করে। চট্টগ্রাম থেকে বান্দরবান জেলার দূরত্ব ৭৫কিলোমিটার। ১৮ এপ্রিল ১৯৮১ সালে বান্দরবান একটি প্রশাসনিক জেলা হিসেবে কাজ শুরু করে। বাংলাদেশের অন্যতম জেলা যার মায়ানমারের সাথে সীমান্ত রয়েছে।
বান্দরবানের উপজেলাসমূহঃ বান্দরবান জেলায় উপজেলার সংখ্যা ৭ টি যথা- বান্দরবান সদর, আলীকদম, নাইক্ষ্যংছড়ি, রোয়াংছড়ি, লামা, রুমা এবং থানচি।
বান্দরবান জেলার দর্শনীয় স্থানসমূহঃ বাংলাদেশের পর্যটন শিল্পের অন্যতম অংশীদার বান্দরবান জেলা। বান্দরবানের নৈসর্গিক সৌন্দর্য যেকোনো মানুষের মন ভরিয়ে দেয়ার জন্য যথেষ্ট। জেলাটি দেশের দক্ষিণপূর্বাঞ্চলে চত্তগ্রাম বিভাগে অবস্থিত। বান্দরবান পার্বত্য চট্টগ্রামের একটি জেলা। এই জেলার বিখ্যাত দর্শনীয় স্থানের মধ্যে রয়েছে
১. বুদ্ধ ধাতু জাদি - বান্দরবান থেকে ৪ কিলোমিটার দূরে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় বুদ্ধ মন্দির।
২. মিলনছড়ি শৈল প্রপাত - থানচি যাওয়ার পথে বান্দরবান থেকে ৪ কিলোমিটার দূরে।
৩. মেঘলা এবং নীলাচল - কেরানিহাট যাওয়ার পথে মেঘলা এবং নীলাচল পর্যটন কেন্দ্র দুটি পাওয়া যায়।
৪. রাজবিহার এবং উজানিপাড়া বিহার - রাজবিহার বান্দরবানের একটি উল্লেখযোগ্য দর্শনীয় স্থান।
৫. নীলগিরি এবং থানচি - বাংলাদেশের উঁচুতম পাহাড় নীলগিরিতে একটি দর্শনীয় স্থান রয়েছে।
৬. বগালেক, প্রান্তিক লেক, জীবননগর এবং কিয়াচলং লেক।
৭. চিম্বুক পাহাড় এবং উপজাতীয় গ্রাম - বান্দরবান শহর থেকে ১৪ কিলোমিটার দূরে বাংলাদেশের উচু পাহাড় চিম্বুকের পাদদেশে বাস করা উপজাতীয় গ্রামগুলো ঘুরে আসা যায়।
যেভাবে যাবেনঃ ঢাকা থেকে বান্দরবানের দূরত্ব ৬ থেকে ১০ ঘণ্টার রাস্তা। ঢাকা থেকে ট্রেনযোগে চট্টগ্রাম গিয়ে সেখানে থেকে বাসে করেও বান্দরবান যাওয়া যায়। এছাড়াও রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি এবং কক্সবাজার থেকেও বান্দরবান যাওয়া যায়।
হোটেল এবং রেস্ট হাউজঃ বান্দরবানের পর্যটন খাতকে ঘিরে অসংখ্য আবাসিক হোটেল এবং রেস্টহাউস ঘরে উঠেছে। দর্শনার্থীরা নির্দিষ্ট ভাড়া দিয়ে এসব হোটেলে থাকতে পারেন। বান্দরবানের হোটেলগুলো হল- হোটেল হলিডে ইন, হোটেল প্লাজা, হোটেল গ্রীনল্যান্ড, হোটেল হিল কুইন, হিল সাইট রিসোর্ট (মিলনছড়ি), হোটেল পূরবী, হোটেল ফোর স্টার, পর্যটন মোটেল, হোটেল হিলবার্ড, হোটেল গ্রীণ হিল ইত্যাদি।
১. বুদ্ধ ধাতু জাদি - বান্দরবান থেকে ৪ কিলোমিটার দূরে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় বুদ্ধ মন্দির।
২. মিলনছড়ি শৈল প্রপাত - থানচি যাওয়ার পথে বান্দরবান থেকে ৪ কিলোমিটার দূরে।
৩. মেঘলা এবং নীলাচল - কেরানিহাট যাওয়ার পথে মেঘলা এবং নীলাচল পর্যটন কেন্দ্র দুটি পাওয়া যায়।
৪. রাজবিহার এবং উজানিপাড়া বিহার - রাজবিহার বান্দরবানের একটি উল্লেখযোগ্য দর্শনীয় স্থান।
৫. নীলগিরি এবং থানচি - বাংলাদেশের উঁচুতম পাহাড় নীলগিরিতে একটি দর্শনীয় স্থান রয়েছে।
৬. বগালেক, প্রান্তিক লেক, জীবননগর এবং কিয়াচলং লেক।
৭. চিম্বুক পাহাড় এবং উপজাতীয় গ্রাম - বান্দরবান শহর থেকে ১৪ কিলোমিটার দূরে বাংলাদেশের উচু পাহাড় চিম্বুকের পাদদেশে বাস করা উপজাতীয় গ্রামগুলো ঘুরে আসা যায়।
যেভাবে যাবেনঃ ঢাকা থেকে বান্দরবানের দূরত্ব ৬ থেকে ১০ ঘণ্টার রাস্তা। ঢাকা থেকে ট্রেনযোগে চট্টগ্রাম গিয়ে সেখানে থেকে বাসে করেও বান্দরবান যাওয়া যায়। এছাড়াও রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি এবং কক্সবাজার থেকেও বান্দরবান যাওয়া যায়।
হোটেল এবং রেস্ট হাউজঃ বান্দরবানের পর্যটন খাতকে ঘিরে অসংখ্য আবাসিক হোটেল এবং রেস্টহাউস ঘরে উঠেছে। দর্শনার্থীরা নির্দিষ্ট ভাড়া দিয়ে এসব হোটেলে থাকতে পারেন। বান্দরবানের হোটেলগুলো হল- হোটেল হলিডে ইন, হোটেল প্লাজা, হোটেল গ্রীনল্যান্ড, হোটেল হিল কুইন, হিল সাইট রিসোর্ট (মিলনছড়ি), হোটেল পূরবী, হোটেল ফোর স্টার, পর্যটন মোটেল, হোটেল হিলবার্ড, হোটেল গ্রীণ হিল ইত্যাদি।
Alal Mahmud-এর আরও প্রবন্ধ পড়ুন
শেরপুর জেলার উপজেলা, দর্শনীয় স্থান এবং শেরপুরের আরও অনেক তথ্য
যশোর জেলার উপজেলা, দর্শনীয় স্থান এবং যশোরের আরও কিছু তথ্য
প্রশ্ন থেকে শিখুন
মন্তব্য(০)
উত্তর(০)